বেকারের চিঠি মূলত এটা কবিতা। এই কবিতাটি লেখক মনি ভূষণ ভট্টাচার্য। ১৯৮৩ সালে বেকারের চিঠি কবিতাটি প্রকাশিত হয়।
কবিতাটি মূলত বেকারদের নিয়ে লেখা হয়েছে,এটাতে তুলে ধরা হয়েছে, বেকার যুবকদের কর্মকান্ড সমূহ। যা হাজার যুবকের মনের কথা তুলে ধরেছে।
তাই বেকারের চিঠি কবিতাটি হাজারো বেকার যুবকের পছন্দের একটি কবিতা। তাহলে চলুন দেরি না করে নিচে বেকার কবিতাটির দুইটি লাইন পড়ে আসি।আশা করি সম্পূর্ণ কবিতাটি পড়লে অবশ্যই ভালো লাগবে আপনাদের।
বেকারের চিঠি
আমার বয়স যে বছর ২১ পূর্ণ হল
ভোট দিলাম
দ্বিতীয় বার যখন চটের পর্দা-ঢাকা খোপরিতে ঢুকে
প্রগতিশীল প্রতীক চিহ্নে ছাপ মারছি তখন আমি ছাব্বিশ।
বর্তমান বেকারের চিঠি কবিতাটি তবীব মাহমুদ তার ইউটিউব চ্যানেলে প্রকাশ। যা তিন লক্ষ মানুষের বেশি দেখেছে। তবীব মাহমুদ বেশ কিছু গান বলছেন তবে এটাতে তিনি বেশ প্রশংসা কুড়িয়েছেন।
বেকারত্ব
কবির হাসান
বেকারত্ব অভিশাপ যুবকেরা বলে,
পাশের লোকের কথা শুনে মনোপ্রান জ্বলে।
এভাবে ঘুরে ঘুরে খাবি কতদিন,
বাপ-মায়ের ঘড়ে চড়ে রবি কত দিন।
মাথাপিছু আয় নেই, এদিক-সেদিক ঘুরি,
পকেটের টাকা নেই টেনসনে মরি।
বেকারত্ব মূল সমস্যার নেশাগ্রস্তের কারণ,
তাইতো খোকা নেশা করছে,
করবে না কেউ বারন।
ভদ্র ছেলে নষ্ট করছে সুন্দর এ সমাজ,
বেকারত্ব বাড়ছে বাড়ুক লাগছে না কারো মন্দ।
বেকারত্বের চিঠি লিখছি তোমার কাছে আজ,
দেখতে দেখতে এিশ করলাম পার।
বেকার জীবন নিয়ে কিছু কথা
বাংলাদেশে প্রায় ২৬ লক্ষও বেশি বেকার রয়েছে। শতকরা ১০০ জনের ভিতর ৪৭ জনই শিক্ষিত বেকার।তবে এই বেকারত্বের মূল কারণ হলো মূল ধনের অভাব।আমরা চাইলেও নিজ থেকে কর্ম সংস্থান গড়ে তুলতে পারি না। লক্ষধিক ছেলে মেয়ে উচ্চ ডিগ্রি নিয়ে বেকার ঘুরে বেড়াচ্ছে। এই বেকারত্ব বোঝা মাথায় নিয়ে।
আমাদের শেষ কথা :- বেকারত্ব থাকলে মানসিক অবসাদে ভুগতে হয়। একজন বেকার যুবক জানে বেকারত্ব কি জ্বালা, যেহেতু আমিও একজন বেকার,
আশা করি বেকারে চিঠি কবিতাটি পড়লে নিশ্চয়ই বুঝতে পারবেন,আর আপনার যারা বেকার তারা অবশ্য আমাদের কে কমেন্ট করে জানাতে পারেন আপনাদের মনোভাব।