গরম শুরু তো ব্রণ শুরু।এই গরমে ব্রণ নিয়ে সবাই দূর্শচিন্তায় থাকি।ধুলাবালির কারণে জীবন অতিষ্ঠ হয়ে ওঠে।এর সাথে তাল মিলিয়ে হামলা করে ব্রণ।তৈলাক্ত ত্বকের ব্রণ দূর করার উপায়
গরম বাড়লেই ব্রণ এর বিস্তারিত বৃদ্ধি পেতে শুরু করে। তাই ব্রণ সারাতে অনেকে ঘোরয়া পদ্ধতির ওপর ভরসা করে। ব্রণ দুর করার উপায় আর এই ব্রণ সারানোর জন্য আয়ুর্বেদে একাধিক উপায় এর কথা বলা আছে। আর এসব উপায়ে আপনি বাড়িতে বসে ব্যবহার করতে পারবেন। ৭ দিনে ব্রণ দূর করার উপায়
এটা সারা মুখে না মেখে শুধু মাত্র ব্রণ এর লাগাতে পারেন, এতে করে ব্রণ ও শুকাবে এবং মুখের দাও উঠে যাবে।
আপনাদের কে কয়েকটি ঘরোয়া উপায় বলা হলো,ব্রণ থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য।
তুলশি আর হলুদ
তুলশি আর হলুদ জোগাড় করা খুব সহজ,তুলশি গাছ প্রায় সবার বাড়িতর থাকে। এবং হলুদ ও সব বাড়িতে যাওয়া যাবে।তাই আপনি তুলশির পাতা আর কাচা হলুদ নিয়ে ভালো করে ধুয়ে বাটুন, এবং এই তুলশি পাতা এবং হলুদ বাটা এক সাথে মিশিয়ে ভালো করে মুখে মাখুন, এটা নিয়মিত ব্যবহার করুন, দেখবেন ব্রণ থেকে চির মুক্তি পাবেন। আপনি চাইলে বেশি করে বেটে বাটিতে করে ফ্রিজে রেখে দিতে পারেন।
মধু
সব থেকে উপকারী জিনিস হলো মধু। মধু মুখে ব্যবহার করলে আমাদের ত্বক বিভিন্ন ব্যাকটেরিয়া থেকে মুক্তি পাই, সেই সাথে চা চামস এ মধু নিয়ে তুলায় করে ব্রণ স্থানে লাগাবেন দেখবেন ব্রণ কমে গেছে।
এছাড়া মধু আমরা বিভিন্ন কাজে ব্যবহার করে থাকি।
গোলাপ জল ও নিমপাতা
গোলাপ জল আমাদের ত্বক কে স্নিগ্ধ করে। মানুষের উপকারী বন্ধু হলো নিম গাছ। নিম পাতায় আ্যন্টিসেপটিক পাওয়া যাই।নিমপাতা বাটা আর গোলাপ জল এক সাথে মিশিয়ে মুখে মাখলে ব্রণ দুর হবে সেই সাথে ব্যাথাও দুর হবে।
লেবু আর জল
লেবুতে প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন সি রয়েছে।সেনসিটিভ ত্বকের ব্রণ দূর করার উপায়
একটি পাতি লেবু কেটে রস বের করে নিন এবং তার সাথে পানি মোশাবেন তার পর মুখে মাখবেন। তবে বেশি খন মুখে রাখবেন না তাড়াতাড়ি ধুয়ে ফেলবেন।তবে মুখের ত্বক সবার সেনসেটিভ তাই লেবুর রস এড়িয়ে চলাই শ্রেয়।
চন্দন
চন্দন এমন একটি গাছ যা ত্বকের জন্য ব্যবহার করা হয়ে থাকে। চন্দন এর গুড়া নিন এবং গোলাপ জল বা পানি দিয়ে পেষ্ট এর মত তৈরি করুন তারপর মুখে মাখুন। শুকিয়ে গেলে পানি দিয়ে মুখ ধুয়ে ফেলুন দেখবেন ব্রণ কমে গেছে।
বিশেষ দ্রষ্টব্যঃ ব্রণ ছেলে মেয়ে উভয়র হযে থাকে। এটা বয়স সন্ধিকালে সবার হয়।ব্রণ থেকে চির মুক্তি পাওয়া যাই না, তবে এ সকল টিপস্ ব্যবহার করে কোমানো যাই।
সাধারণত ব্রণ বযস কালে হয়ে থাকে, এটা আস্তে আস্তে ঠিক হযে যাই।
এ ছাড়া আপনাদের কেনো মতামত থাকলে আমাদের কে কমেন্ট করে জানাতে পারেন।